প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের কটারকোনা গ্রামে ১৯১৮ ইং সালে নয়াবাজার কে,সি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ স্থাপিত হয়। । এটি এ জনপদের আলোকবর্তিকা । প্রত্যন্ত এ অঞ্চলটি আলোকিত করেছে শতাব্দী প্রাচীন প্রতিষ্ঠানটি । বহুগুনিজন এ স্কুল থেকে প্রবেশিকা পাশ করে দেশে বিদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।শ্রদ্ধাবনতচিত্তে স্মরন করছি কৃষ্ঞ চন্দ্র পরিবারের অবদান এবং অন্যান্য মহান ব্যক্তিদের যারা তিলে তিলে প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তুলেছেন । উদার চিত্ত বিত্তের অধিকারি বাবু কৃষ্ঞ চন্দ্র ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবেন । এ প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্টাতা প্রধান শিক্ষক ছিলেন প্রয়াত কামিণী মোহন দত্ত।

সভাপতির বাণী

image-not-found

মানব জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত জ্ঞান ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে। আর শত সহস্র বছরের সঞ্চিত ও অর্জিত জ্ঞান শেখানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এমনিই ভাবেই দক্ষ, অভিজ্ঞ, জ্ঞানে সু-গভীর ও বিদ্যানুরাগী এক মহাপুরুষ প্রয়াত বাবু কৃষ্ঞ চন্দ্র ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ও সুনাগরিক রূপে গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের কটারকোনা গ্রামে প্রাকৃতিক ও সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসাবে ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেছেন নয়াবাজার কে,সি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ । সঠিক নৈতিক শিক্ষা ও যুগোপযোগী আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুনগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে সক্ষম। বর্তমান সরকারের শিক্ষা বিষয়ক নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে শিক্ষকবৃন্দের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, শিক্ষার্থীদের নিরলস অধ্যয়ন ও অধ্যবসায় এবং অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মিলিত পরামর্শে প্রতিষ্ঠানটি ২০১৮খ্রিস্টাব্দে উপজেলার শ্রেষ্ট্র প্রতিষ্টানের গৌরব অর্জন করেছে।

অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের মনু নদীর তীরে ১৯১৮ ইং সালে নয়াবাজার কে,সি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ স্থাপিত হয় । এলাকাবাসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে একঠি শিক্ষিত জাতী বির্নিমানের উদ্দেশ্যে এ প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে মৌলভীবাজার জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে এটি জেলার কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে।প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।